মাথাযঃ মাথায় কম্পন হলে রাজদ্বারে সম্মান প্রাপ্তি হয়ে থাকে।
ললাটেঃ ললাটে বা কপালে কম্পন সৃষ্টি হলে ঐশ্বর্যলাভ হয়।
দক্ষিণ চক্ষুতেঃ দক্ষিণ চক্ষুতে বা ডান চোখে কম্পন হলে বন্ধুদর্শন হয়ে থাকে (কোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে)।
দক্ষিণ চক্ষুর নিম্নদেশেঃ দক্ষিণ চক্ষুর নিম্নদেশে বা ডান চোখের নীচে কম্পন হলে পীড়া হয় (যেকোনো রকমের যন্ত্রনা হতে পারে)।
বামচক্ষুতেঃ অর্থহানি (বামচোখে কম্পন হলে সাবধানে চলবেন কারণ অর্থহানি হতে পারে। অর্থ হারিয়ে যেতে পারে) এবং রাজভয় অথবা কলহ।
বামচক্ষুর উর্ধ্বদেশ কম্পনেঃ বামচক্ষুর উর্ধ্বদেশ বা বাম চোখের উপরে কম্পনের সৃষ্টি হলে অর্থলাভ হয়ে থাকে।
উভয় চক্ষু কম্পনেঃ উভয় চক্ষু বা ডান চোখ এবং বাম চোখ একসঙ্গে কম্পিত হলে ‘পীড়া।
নাসিকায়ঃ নাসিকায় বা নাকে কম্পন সৃষ্টি হলে পীড়া বা মৃত্যু হওয়ার সম্ববনা থাকে।
দক্ষিণ নাসায়ঃ দক্ষিণ নাসায় কম্পন হলে গাত্রপীড়া।
বামনাসায়ঃ বামনাসায় কম্পন হলে মৃত্যু সংবাদ আসার সম্ববনা।
ওষ্ঠেঃ ওষ্ঠে কম্পন হলে বেদনা।
জিহ্বা ও তালুতেঃ জিহ্বা ও তালুতে কম্পন সৃষ্টি হলে লাভ (সেটা ব্যাবসাতে হতে পারে আবার আলাদা ভাবেও হতে পারে)।
দক্ষিণ কর্ণেঃ দক্ষিণ কর্ণে বা ডান কানে কম্পন হলে কুটুম্ব, বিদ্যা অথবা স্ত্রীলাভ।
বামকর্ণেঃ বামকর্ণে বা বাম কানে কম্পন হলে শিরশ্ছেদনের আশঙ্কা।
উভয় কর্ণঃ উভয় কর্ণ বা ডান কণ এবং বাম কান যদি একসঙ্গে কম্পিত হয় তাহলে স্পন্দনে অর্থলাভ।
দক্ষিণ স্কন্ধেঃ দক্ষিণ স্কন্ধে কম্পন হলে স্বর্ণলাভ হয়ে থাকে।
বাম স্কন্ধেঃ বাম স্কন্ধে কম্পন হলে অর্থাগম হয়ে থাকে।
উভয় স্কন্ধের কম্পনেঃ উভয় স্কন্ধের কম্পনে শিরশ্ছেদ হইয়া থাকে।
দক্ষিণ হস্তেঃ দক্ষিণ হস্তে কম্পন হলে বলবৃদ্ধি হয়ে থাকে।
বামহস্ত কম্পনেঃ বামহস্ত কম্পনে কলহ।
দক্ষিণ পদেঃ দক্ষিণ পদে বা ডান পায়ে কম্পন হলে প্রবাসী।
বামপদেঃ বামপদে বা বাম পায়ে কম্পন হলে সুখ বা সুখের আগমন।
উদরেঃ উদরে কম্পন হলে পুত্রলাভ।
স্পন্দনেঃ স্পন্দনে কম্পন হলে ব্যাধি নির্ণয়।
কণ্ঠদেশ স্পন্দনেঃ কণ্ঠদেশ কম্পন হলে জ্বরাতিসার হয়।
বক্ষঃদেশ স্পন্দনেঃ বক্ষঃদেশ স্পন্দনে গাত্র বেদনা হয়।
পৃষ্ঠদেশঃ পৃষ্ঠদেশ কম্পন হলে শূলরােগ হয়ে থাকে।
নিতম্বেঃ নিতম্বে কম্পন হলে গাত্রবেদনা হয়ে থাকে।
কটিদেশ স্পন্দনেঃ কটিদেশ কম্পন হলে আমাশয় ভুগতে হয়।
কেশ স্পন্দনেঃ কেশ স্পন্দনে কেশক্ষয় হয়।
গুহ্যদেশ স্পন্দনেঃ গুহ্যদেশ স্পন্দনে শিরশ্ছেদ আশঙ্কা হয়।